বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

অদ্ভুত যাদুর পাথর

জন বিয়ার খাবার জন্য বারে ঢুকেই দেখতে পেল তার বহুদিনের পুরোন বন্ধু পল বিষন্ন বদনে বসে আছে। আর তার সামনের টেবিলে খুব বেশি হলে দশ ইঞ্চি লম্বা এক মানুষ বসে বসে তেমনি ছোট একটা পিয়ানো বাজাচ্ছে এক মনে।

জন ভিষন আশ্চর্য হয়ে পলকে জিজ্ঞেস করলো – আরে পল, এই দশ ইঞ্চি লম্বা মানুষ কোথায় পেলে তুমি?!
পল উত্তর দিল – তুমি তো জানো কিছুদিন আমি চীন গিয়েছিলাম। ওখানে অদ্ভুত এক যাদুর পাথর পেয়েছি । সে পাথর যে কারো ইচ্ছা পুরন করে। তবে একজনের কেবল একটি ইচ্ছাই পুরন করে সে। তার মাধ্যমেই আমি এই লিলিপুটকে পেয়েছি।

জন উদগ্রিব হয়ে জানতে চাইলো – তোমার কাছে কি আছে এখন পাথরটা? পল হ্যা সুচক মাথা ঝাকালো। জন আরো উদগ্রিব হয়ে বলল – তাহলে আমাকে একবার দাও ওটা! আমি আমার একটা ইচ্ছা পুরন করি, প্লিজ!!

পল বলল – ঠিক আছে, দিচ্ছি। তবে তোমার ইচ্ছাটা বলার সময় একটু স্পষ্ট করে বলো। পাথরটা চীনাবংশোদ্ভুত কিনা, তাই বোধহয় এর অন্যভাষা বুঝতে সমস্যা হয়। এই বলে সে জনের হাতে একটা ছোট নীল পাথর ধরিয়ে দিল।

জন মহা উত্তেজিত হয়ে একটা নির্জন জায়গার খোঁজে ওয়াশ রুমের দিকে গেল। কিছুক্ষন পরে চোখে বিভ্রান্ত দৃষ্টি নিয়ে সে বেড়িয়ে এলো। আর তার পিছে পিছে বেড়িয়ে আসতে লাগলো হাজার হাজার হাঁস।
সে পলের কাছে গিয়ে অনিশ্চিত কন্ঠে বলল – আমি কিছুই বুঝলাম না। ‘I asked the stone for a million bucks and suddenly I am surrounded by millions of ducks!!’
পল মুচকি হেসে বলল – তোমার কি মনে হয়? আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি ‘Pianist’ চেয়েছিলাম??

অমূল্য হাসি


দয়াল বাবা : ধর তুই তোর প্রেমিকারে নিয়া লং ড্রাইভে গিয়া ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেইখা ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খাইয়া ৩০০০টাকা বিল দিলি, ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়া রুম ভাড়া নিয়া প্রেমিকারে নিয়া ঢুকলি। তারপর যখন করতে (!) গেলি তখন সে কয়, “সরি জান। আজ আমার ২য় দিন চলছে।” তখন তারে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি…..

নতুন টিভি

হাবলু নতুন টেলিভিশন কিনেছে। বাড়ি ফিরেই সে টেলিভিশনটা এক ড্রাম পানির ভেতর ডুবিয়ে দিল। ঘটনা দেখে ছুটে এলেন এক প্রতিবেশী।
প্রতিবেশী: আরে, করছ কী, করছ কী?!
হাবলু: হে হে, আর বলবেন না। নতুন টিভি কিনলাম। দোকানদার বলল, রঙিন টিভি! ভাবলাম, ব্যাটা ঠকিয়ে দিল কি না, তাই পানিতে ডুবিয়ে দেখছিলাম, রং উঠে যায় কি না!

আরও একটি ভদ্রগোছের এ্যাডাল্ট জোক ১৮+

স্ত্রীর রান্না ভাল না, তাই স্বামী স্ত্রী কে খোটা দিচ্ছে:

স্বামী: তোমার পারফর্মেন্স ভাল হলে আমি বাবুর্চি কে ছাড়িয়ে দিতাম।

স্বামীর খোটা শুনে স্ত্রী রেগে গেছে, মুখ ঝামটা দিয়ে বলছে:

স্ত্রী: আর তোমার পারফর্মেন্স একরত্তিও ভাল হলে আমি বাবুর্চি, মালী, ড্রাইভার, দারোয়ান এদের সবাইকে ছাড়িয়ে দিতাম

মীনা কার্টুন - Latest Version :D



Image

একদিন মীনা আর মিঠু রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ মীনা দেখল, কিছু ছেলেমেয়ে একসঙ্গে সুর করে কী যেন বলছে! মীনা আর মিঠু চুপি চুপি ছেলেমেয়েগুলোর পেছনে গিয়ে উঁকি দিল! মীনা দেখতে পেল, তাদের সামনে ল্যাপটপে ফেসবুকের হোমপেজ খোলা। সেখান থেকে তারা সফদার আলী নামের এক ব্যক্তির স্ট্যাটাস সুর করে পড়ছে! সফদার আলী সাহেব লিখেছেন—

আতা গাছে তোতা পাখি
নারকেল গাছে ডাব!
এত ডাকি তবু কথা
কও না কেন Love?

বেশ কয়েকবার তারা সুর করে এই স্ট্যাটাসটা পড়ল। তারপর তাদের মধ্যকার একটি ছেলে বলতে শুরু করল, ‘বন্ধুরা, এবার একটা গল্প শোনাই! অনেক দিন আগে ফেসবুকে কিছু পেজ ছিল। পেজগুলোতে অনেক লাইকার ছিল। লাইকার থাকলে কী হবে, তাদের পোস্টে কোনো লাইক ছিল না। একদিন হলো কি, পেজগুলোর অ্যাডমিনরা সবার হোমপেজে এসে ভিক্ষা করা শুরু করল—‘আমাকে লাইক দাও। আমাকে লাইক দাও। ভালো লাগলে লাইক মাস্ট।’
গল্পকথক ছেলেটা গল্প থামিয়ে তার বন্ধুদের প্রশ্ন করল, ‘বলো তো, অ্যাডমিনরা কী বলে ভিক্ষা করছিল?’
পেছন থেকে মিঠু চেঁচিয়ে উত্তর দিয়ে দিল, ‘আমাকে লাইক দাও। ভালো লাগলে লাইক মাস্ট।’
মিঠুর কথা শুনে সবাই হো হো করে হেসে ফেলল। আর তখনই মীনা দৌড়ে পালাল। মিঠুও উড়াল দিল!
মীনা বাড়িতে এসে দেখল, গ্রামের মাতবর চাচা মীনার বাবাকে বলছেন, ‘কাল রাইতে চোরডা আমার পোলার কাছ থেকে ফ্লেক্সিলোড নিয়া নিছে। ফেসবুকে মাইয়া সাইজা আমার পোলারে পটাইছে। আচ্ছা, আমি এহন যাই। তুমি ফেসবুকে চোখকান খোলা রাখবা। চোরডারে ধরতে হইব!’
এ কথা বলে চাচা চলে গেলেন।
তখনই রাজু ফেসবুকিং শেষ করে ঘর থেকে বের হলো! বাবা রাজুকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘রাজু, ফেসবুকে কী শিখলা, বাবা?’
রাজু উচ্ছ্বসিত হয়ে বলল, ‘অনেক কিছু! আমি এহন ফেসবুকে স্ট্যাটাস লেখতে পারি।’
ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা বললেন, ‘খুব ভালা কথা। তুমি কিন্তু মন দিয়ে ফেসবুকিং করবা।’
এদিকে মীনা মন খারাপ করে বলল, ‘বাবা, আমিও ফেসবুকে যাইতে চাই।’
রাজুও সমর্থন জানাল, ‘আমার লগে যাইতে পারে। আমি যামু ক্রোম দিয়া, আর মীনা যাইব ফায়ারফক্স দিয়া।’
কিন্তু বাবা শোনালেন নিরাশার বাণী, ‘না, মীনা, তুমি থাকবা তোমার মায়ের লগে।’
মীনার কণ্ঠে আকুতি, ‘কিন্তু, বাবা, আমি ফেসবুকিং শিখতে চাই!’
বাবা বললেন, ‘মাইয়াগো ফেসবুকে যাওনের দরকার নাই।’
মীনার মা বললেন, ‘তুমি শিখবা ঘরবাড়ির কাম।’
মীনা আবারও বলল, ‘কিন্তু, মা, আমারও ফেসবুকে স্ট্যাটাস থাকা উচিত।’
মা বিরক্ত হয়ে বললেন, ‘ক্যান, মীনা? কী দরকার এসবের? অহন একটু টিভিতে স্টার প্লাস ছাইড়া দাও তো। সিরিয়াল শুরু হইয়া গেল!’
পরদিন সকালে রাজু ফেসবুকিং করতে বসল। হঠাৎ মীনার মাথায় একটা বুদ্ধি এল। মীনা মিঠুকে বলল, ‘আচ্ছা, মিঠু, তুমি গতকাইলের ওই জায়গায় যাও! ওই পোলা-মাইয়ারা ফেসবুক নিয়া কী কী কথা কয়, জাইনা আহো। তহন তুমি আমারে শিখাইতে পারবা! লক্ষ্মী মিঠু, যাও।’
মিঠু উড়তে উড়তে সেই ছেলেমেয়েগুলোর কাছে গেল। ছেলেটি সবাইকে বলছিল, আজ আমরা শিখব কীভাবে ফেসবুকের ফেক আইডি শনাক্ত করা যায়।
১. ফেক আইডিগুলো মেয়েরূপী হয়।
২. এদের প্রোফাইল পিকচারগুলোর একটার সঙ্গে অন্যটার কোনো মিল থাকে না!
৩. এদের ফ্রেন্ডলিস্ট পরিপূর্ণ!
৪. এরা স্ট্যাটাস দেয়—আমার খুবই মন খারাপ। কেউ আমার মন ভালো করতে পারবে?
তখনই গাধারা সেই ফেক আইডির ইনবক্সে তেলের বন্যা বানায় ফেলে!
৫. এদের প্রোফাইলে লেখা থাকে, আই অ্যাম সো সুইট, নাইস, কিউট, সিম্পল, ফ্রেন্ডলি garl। (girl বানানটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভুল থাকে!)
৬. ...
৭. ...
৮. ...
মিঠু খুব মনোযোগ দিয়ে শুনল! তারপর মীনার কাছে গিয়ে এগুলো বলল! মীনা পয়েন্টগুলো মুখস্থ করে নিল।
দুপুরবেলায় রাজু হঠাৎ ফেসবুকিং ছেড়ে বাইরে দৌড় দিল। এই সুযোগে ঘরে গিয়ে মীনা তখন পিসির স্ক্রিনে চোখ রাখল। হ্যাঁ, লগইন করাই আছে! প্রথমেই সে রাজুর প্রোফাইলে গেল! রাজুর আইডি নেম দেখে তো মীনা অবাক! স্ক্রিনে বড় বড় অক্ষরে লেখা, ‘রোমিও রাজু!’ রাজু আবার স্ট্যাটাস দিয়েছে, ‘who wanna be my ছাম্মাক ছাল্লো??!!’
চ্যাট হিস্টরি দেখে মীনার চক্ষু চড়কগাছ! অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘hey handsome, ki koro?’
রোমিও রাজু—‘wow!! thanku!! tomar msg peye khub valo asi! tumi kmon aso?’
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘jano, ami valo nai.. amar mobile e balance nai.’
রোমিও রাজু—‘ami thakte how is this possible on planet earth? tomar mob num daOOO!!’
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘eto sweetly bolla! okay, 017********’
রোমিও রাজু—‘plz wait!’
এরপর আর কিছু নেই। তার মানে, রাজু এই মেয়েকেই ফ্লেক্সিলোড দিতে বাইরে গেছে! মীনার মনে একটা সন্দেহ জাগল। এটা ফেক আইডি না তো? মীনা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির প্রোফাইলে গেল। অনুসন্ধান শুরু করল মীনা! হ্যাঁ, যা ভেবেছিল!
এর প্রোফাইল পিকচারগুলো একটার সঙ্গে অন্যটার মিল নেই! এর ফ্রেন্ডলিস্ট পরিপূর্ণ! এ স্ট্যাটাস দিয়েছে—‘I am so lonely broken angel...’সেখানে আবার রাজুর তৈলাক্ত কমেন্ট! এর প্রোফাইলে লেখা—‘আই অ্যাম সো সুইট, নাইস, কিউট, সিম্পল, ফ্রেন্ডলি garl!’
মীনার আর বুঝতে বাকি রইল না যে এটা ফেক আইডি! মীনা তার উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ই-মেইল ঠিকানা লিখে রাখল এবং তখনই ফেক আইডি প্রতিরোধক পুলিশের কাছে ফোন করল।
‘হ্যালো, পুলিশ আংকেল?’
‘পুলিশ ইন্সপেক্টর ওমুক তমুক বলছি! কী করতে পারি?’
‘আমি একটা ফেক ফেসবুক আইডি ধরেছি। অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ই-মেইল ঠিকানা :
‘সত্যি! আমরা একেই এত দিন ধরে খুঁজছিলাম! বারবার আইডি ডিঅ্যাকটিভেট আর পরিবর্তন করে শয়তানটা পার পেয়ে যাচ্ছিল। এবার আর কেউ কালপ্রিটটাকে আমার হাত থেকে বাঁচাতে পারবে না। প্রমোশন আমার হবেই!’
........
‘অ্যাঞ্জেলিনা জোলি’ নামধারী দুষ্টু ছেলে দিপুকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। সব শুনে মাদবর চাচা বললেন, ‘আরেহহহ! এইডাই তো সেই চোর! “অ্যাঞ্জেলিনা জোলি” নামেই আমার পোলাকে মেসেজ পাঠাইছিল! মীনা, তোমার লাইগা চোরডারে ধরতে পারলাম! তুমি এই চোরডারে চিনলা কেমনে?’
মীনা হেসে বলল, ‘আমি একটু ফেসবুকিং করছিলাম।’
মীনার বাবা বললেন, ‘তুমি কি করছিলা কইলা?’ মীনার হাসি হাসি উত্তর, ‘আমি ফেক আইডি শনাক্তকরণের লাইগা অনুসন্ধান করছিলাম।’
চাচা তখন মীনার বাবাকে বললেন, ‘বাহ! তুমি মিয়া তোমার মাইয়ারে ফেসবুকে দিয়া খুবই বুদ্ধিমানের কাজ করছ।’
মীনার বাবা আমতা আমতা শুরু করলেন, ‘ইয়ে মানে, ইয়ে ইয়ে...।’
বুড়ি মহিলা বললেন, ‘হ, মাইয়াগো ফেসবুকিং করানো খুবই ভালা! আমার মাইয়া রত্নার একটা পেজ আছে! কত্তো লাইক পায়!’
অন্য একজন বলল, ‘আমার মাইয়াডা ফেসবুকিং করছে। হে এহন নোট লিখবার পারে।’
চাচা আবার বললেন, ‘হুম, সব মাইয়াগো ফেসবুকে যাওন উচিত।’
মীনার বাবা তাঁর ভুল বুঝতে পেরে মীনাকে বললেন, ‘মীনা, কাল থেইকা তুমি ফেসবুকে যাইবা।’
মীনা আনন্দে ফেটে পড়ল, ‘হাচা কইছ, বাবা?’
বাবা ভরসা দিয়ে বললেন, ‘হাচা কইছি, মা!’
পরদিন থেকে মীনা মনের সুখে ফেসবুকিং শুরু করল।

কোপা কুপি জোকস

 

       একজন বিবাহিত পুরুষ, নাম তার কাশেম।

মুখে সুন্দর দাড়ি।
তার গার্লফ্রেন্ড তাকে বলল,
‘‘তোমার দাড়ি সেভ করো, তুমি দাড়িকে কেন এত ভালোবাস? … দেখে হিংসে হয়!
তুমি যদি আমাকে সত্যি ভালবাস তাহলে তোমার দাড়ি কামানো মুখ দেখাতে হবে!! ”
কাশেম উত্তর দেয় “ আমার স্ত্রী এই দাড়ি ভালবাসে, আমি সেভ করলে সে আমাকে হত্যা করবে ”
কাশেমের গার্লফ্রেন্ড আবেগি কন্ঠে বলল, “ওহ, আমি কি তোমাকে তোমার স্ত্রীর থেকে কম ভালোবাসি?
আমি তোমার সেভ করা সুদর্শন মুখখানা একবার দেখতে চাই!!”
নিরুপায় হয়ে কাশেম দাড়ি ফেলে দেয়, ক্লিন সেভ করে ফেলে।
তারপর রাতে ঘরে চুপিচুপি ঢুকে দরজা আটকে স্ত্রীর পাশে শুয়ে পড়ে।
কাশেমের স্ত্রী পাশ ফিরে তার গালে হাত বুলিয়ে চমকে বলে ওঠে,


“ কিসমত তুমি এখনো উঠনি? আমার স্বামী এসে পড়বে!! ভাগো তাড়াতাড়ি!!

পড়াশোনা 18+

ইনটারভিউ বোর্ড এ একজন কে জিজ্ঞাসা করা হল -

আপনার পড়া শোনা কতটুকু??
উত্তর এল -
স্যার, না খারাইলে ৪ ইঞ্চি, খারাইলে ৭ ইঞ্চি।

ভিয়েতনাম যুদ্ধের সাত বছর পরের কথা।

ভিয়েতনাম যুদ্ধের সাত বছর পরের কথা। আমেরিকার সেনাবাহিনীতে জেনারেলের সংখ্যা অতিরিক্ত রকমের বেড়ে গেছে। তাই সরকারের পক্ষ থেকে জেনারেলদের আরলি রিটায়ারমেন্টের জন্য নতুন পলিসি ঘোষণা করা হল-
# এককালীন ১মিলিয়ন ডলার দেয়া হবে
# শরীরের যেকোন দুইটা বিন্দুর মধ্যবর্তী দুরত্ব যত ইঞ্চি (জেনারেলের ইচ্ছামাফিক দুইটা পয়েন্ট), তত হাজার ডলার দেয়া হবে।

ভাল কথা। প্রথম যে জেনারেল রিটায়ার করতে আসলেন, তিনি চাইলেন তার উচ্চতার সমান অর্থাৎ পা থেকে মাথা পর্যন্ত দুরত্বের সমান ডলার। মাপা হল, ৭ফিট। পেলেন তিনি ৮৪ হাজার ডলার

সেকেন্ড জেনারেল আসলেন। তিনি দুইহাত ছড়িয়ে বললেন সর্বোচ্চ বিস্তারের সমান ডলার তিনি চান। মাপা হল, ৮ ফিট ৫ ইঞ্চি। দেয়া হল তাকে ১লক্ষ ১ হাজার ডলার।

পরেরজন চরম পোংটা । তিনি চাইলেন তার পে**এর মাথা থেকে বলগুলো পর্যন্ত যে দুরত্ব সেই পরিমাণ ডলার। এরকম বয়স্ক একজন মানুষের এই দুরত্ব সবার সামনে মাপা খারাপ দেখায়, তাই তাকে আর্মি হসপিটালে মেপে আসতে বলা হল। সেখানে ফিল্ড মার্শালের সামনে তার প্যান্ট খুলে দেখা গেল তার বলস একটাও নেই।
'জেনারেল, আপনার বলস কোথায়? বাসায় রেখে এসেছেন? নিয়ে আসুন, ডিসটেন্স মাপতে হবে।'

জেনারেল: 'সরি, তা সম্ভব না, বলসদুইটাই ভিয়েতনামে রয়ে গেছে।

বাংলা Funny জোকস Special Collections

01.ডাক নাম বনাম স্কুলের নাম

: তোমার নাম কি খোকা ?
: নাবিল |
: আহা, ডাক নাম নয়, স্কুলের নাম জানতে চাইছি |
: ও , স্কুলের নাম যাত্রাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় |



02.বিয়ে না করার কারন

চল্লিশ বছর পার হবার হয়ে গেছে তবু বিয়ে করেনি এক লোক । একদিন একজন এর কারন জানতে চাইল ।

লোকটি বলল সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোজ করেছি ।

তা একটি ও পাননি?

পেয়েছিলাম একটি কিন্তু সে আবার একটি পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।



03.আগে না পরে খাব

ডাকটার রোগিকে বোলছেন আপনি সকালে ২টা রুটি ডুপুরে ২টা ডিম আর রাটে ১ ঠালা ভাট খাবেন।

রোগি: এগুলো কি আমি খাবার পরে নাকি আগে খাব?



04.মাল টেনে বেসামাল

এক তরুনী এক অফিসে এসে হাজির । পিয়ন জিজ্ঞাসা করলো

- কাকে চাই?

- তোমাদের ম্যানেজার বাবুকে ?

- তার সঙ্গে তো দেখা হবে না এখন ম্যাডাম

- কেন তিনি অফিসে নেই ?

- তা আছেন । তবে এখন মাল টেনে বেসামাল হয়ে আছেন , কথাবার্তা বলতে পারবে না ।

- তাতে কিছু যায় আসে না । তুমি আমাকে ওর কাছে নিয়ে চল তো , যা বলার আমিই বলবো । অকে কিছু বলতে হবে না ।



05.সাইনবোড পড়তে পারে না
দু বন্ধু অফিসে ঢুকে দেখল অফিস রুম খালি । চেয়ারে বসে এক বন্ধু সিগারেট্ ধরাতে অন্যজন বললো উহু খাসনে ওই যে কোনায় নো স্মোকিং লেখা আছে । জবাবে বন্ধু টেবিলে রাখা দুটো স্টেরে দেখিয়ে দিল এগুলো তাহলে কিসের জন্য এমন সময় বেয়ারা রুমে ঢুকতেই এক জানতে চাইল আচ্ছা ওখানকার নো স্মোকিং লেখা আছে মনে হচ্ছে? বেয়ারা বিরক্ত হয়ে জবাব দিল দেখছেন যখন তখন আর সিগারেট ধরিয়েছেন কেন? যান বাইরে গিয়ে খেয়ে আসুন। ওদের একজন রেগে গিয়ে বলল তাহলে এইসব ছাইদানি রাখা হয়েছে কাদের জন্য শুনি? বেয়ারা চড়া সুরে উত্তর দিল বোকার মত প্রশ্ন করবেন না । সবাই আপনার মত ইংরেজি জানা ভদ্দর লোক নয়। যারা সাইনবোড পড়তে পারে না তারা কি মেঝেতে চাই সিটিয়ে সিগারেট খাবেন নাকি?



06.নট দি পয়েন্ট

বড়বাবুঃ আলম কাল যে তোমাকে বলেছিলাম ফাইলটা দিতে , দাওনি কেন?

আলমঃ স্যার আলমারীর চাবিটা যে আপনার কাছে ছিল।

বড়বাবুঃ তা থাক দ্যাটস নট দি পয়েন্ট তুমি ফাইলটা দাওনি কেন?



07.আমার ডিম

ক্রেতা : এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
ক্রেতা : আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |



08.গোপালকে হারানো এত সহজ না

গোপালভারের বুদ্ধির কথা সারা দেশে ছরিয়ে পরল|ঐ দেশের রাজা ঠিক করল গোপালকে এবার জবদ করতে হবে|তাই সে তার ৭ জন প্রজাদের ডেকে সবার হাতে একটি করে ডিম হাতে দিয়ে বলল ডিম গুলো লুকিয়ে রাখতে|এমন সময় সেখানে গোপাল আসলো| গোপালকে দেখে রাজা গোপাল ও ঐ সাত প্রজাদের উদ্দেশ্যে একটি পুকুর দেখিয়ে ঘোষনা করলো :তোমরা সবাই এই পুকুরে ঝাপ দিয়ে একটি করে ডিম তুলে আনবে| যে না পারবে বুঝতে হবে যে সে অপয়া, মায়ের জারজ সনতান|কি আর করা রাজার কথামত সাবাই পানিতে ঝাপ দিলো|ওদের কাছে আগেই ডিম দেয়া হয়েছিলো তাই ৭ প্রজা নিস্চিন্তে পানিতে ঝাপ দিলো |কিছুখনপর সাবাই নিজেদের কাছে লুকানো ডিম নিয়ে ফিরে আসলো কিনতু গোপাল আসলো খালি হাতে |গোপালের হাত খালি দেখে রাজা বলে উঠলো তোমার হাতে ডিম নেই তারমানে তুমি..... রাজার কথা শেষ হয়ার আগেই গোপাল বলে উঠলো ,'এখানে যেকয়জন আছে সবাই মাইগ্গা হাস (মেয়ে হাস) একমাএ আমিই মর্দা হাস (ছেলে হাস)|গোপালের কথায় রাজা হেসে উঠলো বুঝলো গোপালকে হারানো এত সহজ না|



09.শুধু ওভার টাইম খাটবো

একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এই সাত ঘন্টা খাটলে পর দিন পাঁচ টাকা মজুরি । তারপর যদি কেউ ওভার টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা দেওয়া হবে । তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।



10.কি আপনি রিটায়ার করেছেন
অফিসে নিয়নিতভাবে দেরী করে হাজিরা দেয়ার জন্য ম্যানেজার এক কেরানীকে অনেকক্ষন বকাঝকা করে বললেন, আশা করি এটা আমার শেষ বকুনি হবে যাও।

উৎসাহিত হয়ে কেরানী বললো , কেন স্যার কাল থেকে কি আপনি রিটায়ার করেছেন?



11.সাবধান আর নিচে নামিস না

এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনেসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।

ছাত্র- চুল

শিক্ষক - কিভাবে ?

ছাত্র- মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ......

শিক্ষক- সাবধান আর নিচে নামিস না ।



12.নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন

একটা ছেলে বড্ড পড়া চুরি করত । ক্লাস টিচার একদিন অতিষ্ট হয়ে তাকে বলল দাঁড়াও

ছেলেটি দাঁড়িয়ে গেল

তোমার বয়স কত ?

বার বছর।

বার বছর ? তোমার লজ্জা করা উচিত । কারন এ বয়সে নেপেলিয়ন অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ক্লাশ ফোর পাশ করেছেন । এ কথা শুনে ছেলেটি চট করে বললো তাহলে আপনার তো লজ্জা কর উচিত যে আপনার মত বয়সে নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন।



13.গাধা আর রাজা

রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?

গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |



14.গরু রচনা

শিক্ষকঃ কিরে কামাল, তোর আর তুহিনের গরুর রচনা হুবহু এক রকম হলো কী করে?
কামালঃ স্যার আমরা দুজনে একই গরু দেখে লিখেছি যে !




15.টিভির পোকা

পুলিশ : আপনি বলছেন, গতরাত্রে চোর আপনার বাসা থেকে ফ্রিজ, গাড়ী, টাকা, অলংকার চুরি করেছে?
বাড়ির মালিক : হ্যাঁ |
পুলিশ : কিন্তু টিভিটা নেয়নি কেন?
বাড়ির মালিক : ওটা নেবে কীভাবে! তখন তো আমি টিভি দেখছিলাম |
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী অল্প বয়ষ্ক শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন।
পড়াতে গিয়েই টের পাইলেন, যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা।
প্রথম শ্রেনীতে সদ্য ভর্তি হওয়া শামসু তো বলেই বসলোঃ ‘ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম শ্রেনীতে পড়বোনা। কারণ, প্রথম শ্রেনীর সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় শ্রেনীতে পড়ে আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট। কাজেই কমপক্ষে আপনি আমাকে ৩য় শ্রেনীতে ক্লাশ করতে দিন!’
ম্যাডাম, শামসু কে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।
সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার শামসু কে বললেনঃ ‘ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে!’
এরপর প্রিন্সিপাল স্যার জিজ্ঞেস করলেনঃ আচ্ছা বলতো শামসু ৩ গুন ৩ = কত?
শামসুর ঝটপট জবাবঃ ‘স্যার ৯!’
স্যার আবার জিজ্ঞেস করলেনঃ ‘আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ = কত?’
এবারও শামসুর জবাবঃ ‘স্যার ৬৪!’
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেনঃ ‘শামসুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়াই যায়!’
রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেনঃ ‘স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি!’ প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।
ম্যাডাম শামসু কে প্রথম প্রশ্ন করলেনঃ ‘আচ্ছা শামসু বলতো, গাভীর চারটা আছে, কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?’
বল্টু চুপচাপ চিন্তা করছে, আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেনঃ ‘লজ্জা পাবার দরকার নেই শামসু। তুমি সঠিক জবাব দিও!’
শামসু বললোঃ ‘ম্যাডাম, ঐটা হলো - আপনার দুই পা!’
ম্যাডাম এবার দ্বিতীয় প্রশ্ন করলেনঃ ‘আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
শামসু আবারও লাজে হাসে।
ম্যাডাম বললেনঃ ‘লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই শামসু । নির্ভয়ে উত্তর দিতে থাকো!’
শামসু বললোঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো, আমার প্যান্টের পকেট।’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা, বলতো, এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ।
জিনিসটা গোলাকার, ডিলিশাস, ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম, যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। সেটা কি?’
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।
কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।
চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
শামসু উত্তর দিলোঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Cocunut!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে, আর নরম, ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো চুইং গাম!!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়?’
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো লজ্জাকর অবস্থা !!
কিন্ত শামসুর উত্তরঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Fire Truck!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Fork (কাঁটা চামচ)!!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ বলতো শামসু সোনা, এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়। বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে! সেটা কি?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো ডাকনাম!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই, তবে অনেক শিরা আছে, এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়। বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়! সেটা কি?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়!’
তারপর হঠাৎ করে প্রিন্সিপাল স্যার নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে ম্যাডাম কে বললেনঃ “আর না আর না!! এবার থামেন!! শামসুকে তৃতীয় শ্রেনীতে না দিয়ে সরাসরি ৮ম শ্রেনীতেই প্রমোশন দেয়া হোক!”
ম্যাডাম অবাক হয়ে প্রিন্সিপাল স্যার বললেনঃ ‘কি বলছেন স্যার? শামসুকে ১ম শ্রেনী থেকে সরাসরি ৮ম শ্রেনীতেই প্রমোশন দেয়া হবে কেন?’
প্রিন্সিপাল স্যার মুচকি হেসে বললেনঃ …. ↓↓↓




→ → → → “কারণ আপনার শেষ কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করসি !!