রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৪

আর না ঘুরে


স্বামী: ঢুকছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: ব্যাথা পাও?
স্ত্রী: না
স্বামী: ভালো লাগছে?
স্ত্রী: হুম্
স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।

শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৪

বাচ্চাকে নিয়ে নাচি না


ডান্স পার্টি হচ্ছে। এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুনীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রন জানাল।
: ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।
: সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না।

বউকে মারাই সহজ

বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন। কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?
আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু। সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।

শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৪

মনে পড়ল


রবিবার গির্জায় ধর্মোপদেশের মাঝখানে এক লোক হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে দ্রুত বাইরে চলে গেল। লোকটার এই আচরণে অন্যরা অবাক হল । পর দিন পাদ্রী যখন এর কারণ জানতে চাইলেন তখন সে বলল, এক সপ্তা আগে আমার ছাতাটা হারিয়ে ফেলেছিলাম । আপনি কাল যখন বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচার করিও না ’ তখন আমার মনে পড়ল ওটা আমি কেথায় ফেলে এসেছি ।

মুখদর্শন


: (ঘুম জড়িত কন্ঠে) হ্যালো…
: কিরে, কতবার ফোন করলাম ফোন ধরছিস না কেন?
: ও না কাল রাতে খুব ডিস্টার্ব করছিল। আমি খুব রেগে ওকে বলে দিলাম- তোমার মুখদর্শন করতে চাই না…
: ও তখন কী করল ?
: কী আর করবে, আস্তে আস্তে উঠে ঘরের লাইটের সুইচটা অফ করে দিয়ে এল…

বোর্ড নিয়ে বিছানায় গেছে

সুমন আর জুমন দুই বন্ধু প্রেমে ছ্যাক খেয়ে ঠিককরলো, এই ইহজীবনে তারা আর কোনও মেয়ের সাথে সম্পর্ক রাখবে না। দুজনেই সিদ্ধান্ত নিলো, পৃথিবীর এই চেনা পরিবেশ ছেড়ে তারা চলে যাবে সুদূর আলাস্কা, সেখানে লোকালয় থেকে বহুদূরে, বিশেষ করে মেয়েদের থেকে বহুদূরে গিয়ে বাস করবে। আলাস্কা পৌঁছে তারা স্থানীয় এক দোকানে গিয়ে তাদের উদ্দেশ্য খুলে বললো, তারপর দুজন মানুষের জন্যে এক বছরের রসদ গুছিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালো দোকানীকে। বুড়ো দোকানী সব যত্ন করে সাজিয়ে দিলো, প্রায় সবরকম খাবারদাবার, সংসারের নানা জিনিসপত্র, তার সঙ্গে একটা অদ্ভূত বোর্ড। বোর্ডের নিচের দিকে একটা ফুটো, তার চারপাশে ভেড়ার লোম।

দুই বন্ধুই অবাক হয়ে বললো, ‘এটা আবার কী?’

দোকানী বললো, ‘তোমরা যেখানে যাচ্ছো, সেখানে কোনও মেয়েছেলে নেই। এই জিনিসটা কাজে আসতে পারে।’

কী ভেবে রাজি হয়ে দুই বন্ধু চলে গেলো। এক বছর পর সুমন একাই সেই দোকানে ফিরে এলো। দোকানীকে আবারো এক বছরের জন্য রসদ গুছিয়ে দিতে বললো সে, তবে এবার একজনের জন্য। দোকানী অবাক হয়ে বললো, ‘গত বছর তো তোমরা দুজন এসেছিলে, নাকি? আরেকজন কোথায়?’

‘ঐ ব্যাটাকে খুন করেছি আমি।’ জানালো সুমন।

বুড়ো দোকানী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, ‘সে কি, কেন?’

‘একদিন অসময়ে বাড়ি ফিরে দেখি, আমার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে আমার বোর্ড নিয়ে বিছানায় গেছে হারামজাদাটা।’

রহস্য কি

সখিনা-তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে। আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না। কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?
জরিনা- আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়, তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো।

বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪

এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম। সরাসরি তো আর বলা যায়না যে চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা। কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে। তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ। তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে। ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে? User avatar moviest9 Junior Member Junior Member Posts: 189 Joined: 07 Jun 2013, 02:31 Last Visited: 03 Dec 2014, 02:00

এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই
পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম। সরাসরি তো আর বলা যায়না যে চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা।
কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে।
তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ।
তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে।
ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে?

অন্য হাতে লিখবে

প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘

পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’

ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।’

পত্রিকায় ছাগ সংবাদ

একদা মনের সুখে কাঁঠাল পাতা চর্বন করিতে করিতে ছাগু ভীষণ টায়ার্ড হইয়া পড়িলো। সে শুইয়া শুইয়া জাবর কাটিতে লাগিত। ইত্যবসরে নিদ্রাদেবী তাহার চক্ষে স্থায়ী হইলে সে ঘোঁত ঘোঁত করিয়া নাক ডাকিতে থাকিলো।

সেই পথ দিয়া যাইতেছিলো ধেড়ে ইঁদুর। সে ছাগুর নিদ্রাযাপনের সুযোগ লইলো। সে দ্রুত ছাগুর পাছা মারিয়া দৌড় লাগাইলো। কিন্তু ছাগুর ঘুম ভাঙ্গিয়া গেলো এবং সে ব্যাপার বুঝিতে পারিয়া ধেড়ে ইঁদুরটিকে তাড়া করিল।

তাড়া খাইয়া সে ষ্টেশনের দিকে ছুটিল এবং এবং একটা ট্রেনে উঠিয়া পড়িলো। ছাগুও কিছুক্ষণ বাদে সে ট্রেনে আসিয়া উঠিলো। বাচাল ইদুঁরটি এরই মাঝে কিভাবে যেন শার্ট-প্যান্ট যোগাড় করিয়া পরিয়া নিলো এবং একটা পত্রিকা নিয়া মুখ ঢাকা দিলো।

ছাগু জনে জনে জিগাইতে লাগিলো, জনাব, আপনি কি একটা ধেড়ে ইঁদুরকে আসিতে দেখিয়াছেন?

একসময় সে শার্ট-প্যান্ট পরা ধেড়ে ইদুঁরকে একই প্রশ্ন করিলো। ধেড়ে পত্রিকা থেকে মুখ না তুলিয়া কহিলো, সে দুষ্ট ইদুঁরটা তো যে কিনা কিছুক্ষণ আগে আপনার পাছা মেরেছে।

ছাগু কহিলো, কি আর বলিব দু:খের কথা। দেখুন, পাছা মেরেছে এক ঘন্টাও হয় নাই, অথচ এরই মাঝে খবরটা পত্রিকায় এসে গেছে।

ওটা বুড়ো আঙুল ছিলো না

ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার। অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।

“মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি? আমি আমার আম্মুকে ছাড়া ঘুমোতে পারি না তো, তাই।” আব্দার ধরলো সে।

মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

গুটিসুটি মেরে মিস মিলির পাশে শুয়ে পড়লো ছোট্ট বাবু। কিছুক্ষণ পর আবার মিহি গলায় বললো সে, “মিস মিস, আমি কি আপনার নাভিতে আমার বুড়ো আঙুলটা ঢুকিয়ে ঘুমোতে পারি, যেভাবে আমি বাড়িতে আমার আম্মুর পাশে ঘুমাই?”

মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

পরদিন ভোরে উঠে মিস মিল বললেন, “দ্যাখো ছোট্ট বাবু, তোমাকে একটা কথা জানানো জরুরি মনে হচ্ছে … তুমি কিন্তু কাল রাতে আমার নাভিতে বুড়ো আঙুল ঢুকিয়ে ঘুমাওনি!”

ছোট্ট বাবু বললো, “ব্যাপার না মিস। তাছাড়া ওটা আমার বুড়ো আঙুলও ছিলো না!”

বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪

মানসিক রোগীদের হাসপাতাল


মানসিক রোগীদের হাসপাতাল।

জুমনের ঘরে ঢুকলো নার্স। জুমন খাটের ওপর শুয়ে হাত দুটো সামনে বাড়িয়ে গুনগুন শব্দ করছে।

“জুমন, কী হচ্ছে এসব?”

জুমন বললো, “আমি গাড়ি চালাচ্ছি, চট্টগ্রাম যাবো।”

পরদিন রাতে নার্স দেখলো, জুমন বসে বসে ঝিমোচ্ছে। “জুমন, কী হচ্ছে এসব?”

“মাত্র পৌঁছালাম চট্টগ্রামে, বিরক্ত কোরো না।” হেঁকে বললো জুমন।

এবার পাশের ঘরে সুমনের ঘরে গেলো নার্স। দেখলো, সেখানে সুমন বিছানায় শুয়ে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গি করছে।

“সুমন, কী হচ্ছে এসব?” প্রশ্ন করলো নার্স।

“জ্বালাতন কোরো না। দেখতে পাও না, জুমনের বউয়ের সাথে প্রেম করছি? ঐ শালা তো গেছে চট্টগ্রাম!”

হাসানের বউয়ের কোলে ছয় মাসের বাচ্চা

বিদেশ থেকে দুবছর পর বাড়ি ফিরে হাসান দেখল তার বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
: কার আবার, আমার।
: কী! বল, তার নাম বল! কে আমার এত সর্বনাশ করেছে! বউ চুপ।
: বল, কে সে? নিশ্চয়ই শয়তান জামাল!
: না
: তা হলে নিশ্চয়ই শয়তান জাফর!
: না, তাও না।
: তা হলে কে?
: তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ আমার কি কোনো বন্ধু থাকতে পারে না।

মাদ্রিদে ষাঁড়ের লড়াই

মাদ্রিদে ষাঁড়ের লড়াই দেখে পাশের রেস্তারাঁয় ঢুকেছে এক ট্যুরিস্ট। স্পেশাল ডিশ অর্ডার দেয়ায় বেয়ারা এক অদ্ভুত জিনিশ এনে হাজির করলো। আলু আর লেটুসের সাথে গোল গোল দুটো মাংসের টুকরোমত।

“কী এটা?” জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।

‘কহোনেস, সেনর। ‘ বুক পুলিয়ে জবাব দিলো বেয়ারা। ‘আজকে অ্যারেনাতে যে ষাঁড়টা লড়াইয়ে হারলো, তার অন্ডকোষ। ‘

নাক সিঁটকে খাওয়া শুরু করলো ট্যুরিস্ট। কিন্তু মুখে দিয়েই চমকে গেলো সে, না যা ভেবেছিলো তা নয়, বরং বেশ সুস্বাদু জিনিসটা। চেটেপুটে খেয়ে সে ঠিক করলো, আগামীকালও এই কহোনেসই খেতে হবে।

পরদিন আবার একই রেস্তোরাঁয় এসে অর্ডার দিলো সে চটপট। যথারীতি বেয়ারা এনে হাজির করলো খাবার। আলু, লেটুস, কিন্তু আজকের মাংসের টুকুরো দুটো খুবই ছোট। ঘটনাটি কী, জানতে চাইলো ট্যুরিস্ট।

‘আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কি …,’ খানিক মাথা চুলকে বললো বেয়ারা, ‘ষাঁড়ের লড়াইতে কিন্তু সবসময় ষাঁড়ই হারে না।’

সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে 28

এক ট্রাইনেশান প্রোগ্রামে ঈভা রহমানের গান চলতাসিলো। বেশী বোরিং লাগায় জয়সুরিয়া, শেওবাগ আর আছড়াফুলের বউ গল্প শুরু করসে। শেওবাগের বউয়ের আবার জামাইর মতো মুখ পাতলা। সে জয়সুরিয়ার বউরে কইলো: আপনের হাসব্যান্ড তো বুইড়া হইয়া গেসে, তার গায়ে কি কুনু শক্তি আছে?

জয়সুরিয়ার বউয়ের প্রেসটিজে লাগসে তার হাসব্যান্ডরে বুইড়া কইসে। সে উত্তর দিলো: ওহে মুখরা রমণী, ভুইল্যা যাইয়োনা, সে কিন্তু অলরাউরান্ডার ব্যাটে (!) না পারলে ঠিকই বলে(!) পুষাইয়া দেয়।

শেওবাগের বউ কয়: আমার হাসব্যান্ড কিন্তু হার্ডহিটার। তার স্ট্রোকগুলান (!)….. আহ হা হা হা বলার মতো না।

আশরাফিলের বউ চিন্তা করতাসে, এইরে খাইসে। আমার জামাইতো এর কোনোটাই না, আমি কি কই? বড়ই শরমের কতা। সে এট্টু চিন্তা কইরা গলা খাকরি দিয়া কইলো: আমার হাসব্যান্ডও কিন্তু কম না। সেই কুটিকালে সেঞ্চুরী মারছে। এখন বুঝেন, তার বিচি কখন পাঁকসে।

তিন নম্বরটা খাওয়া যাবে

দুই নান গেছে কাঁচাবাজারে সব্জি কিনতে। ঘুরে ঘুরে এটা দেখে সেটা শুঁকে কিছুতেই পছন্দের সাইজের মুলা কিনতে পারলো না তারা। শেষমেশ তারা শসাঅলার কাছ থেকে দুটো শসা কিনলো।

শসাঅলা একগাল হেসে বললো, “নেন সিস্টার, এই যে আরেকটা। আজকে আমার ইস্পিশাল বিক্রি, দুইটা কিনলে একটা ফ্রি।”

এক নান অন্যজনের দিকে ফিরে বললো, “বাহ্, মন্দ কী? চল, তিন নম্বরটা খাওয়া যাবে।”

সেক্স এজুকেশন কোর্স

সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ।

যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!”

যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!”

যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”

প্রথমে যা ভেবেছিলেন


এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।

আকুতি

বিন্তির পোষা কাকাতুয়া রাত-দিন বলে, ‘আমার জীবনে সঙ্গী চাই। একটু স্পাইস চাই!’ কাকাতুয়ার এমন দাবির মুখে জেরবার হয়ে বিন্তি তার কাকাতুয়াকে একদিন এক কাউন্সেলরের কাছে নিয়ে বলল, এই কাকাতুয়াটা হরদম নিজের পুরুষ সঙ্গী খোঁজে। একে একটু ভদ্র-সভ্য করা যায় না? বিন্তির কথায় কাউন্সেলর বললেন, ‘চিন্তা করবেন না, আমার পোষা কাকাতুয়াটা খুব ধার্মিক। সারাক্ষণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান দেখে, শ্লোক আওড়ায়। ওর সঙ্গে থাকলে আপনার কাকাতুয়া শুধরে যাবে।’ কাউন্সেলর ভদ্রলোক নিজের পোষা কাকাতুয়া নিয়ে এলেন এবং দ্বিতীয় কাকাতুয়াটি দেখেই বিন্তির পোষ্য যথারীতি বলে উঠল, ‘আমার জীবনে একটু স্পাইস চাই!’
এ কথা শোনামাত্র দ্বিতীয় কাকাতুয়া ওপরের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘ঈশ্বর, তুমি আছ। এদ্দিনে আমার আকুতি শুনলে।

সেন্স অব হিউমার


রাত্রিবেলা। সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলে স্ত্রী স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে বলল, এই বলনা আমার কোন জিনিসটা তোমার খুব ভালো লাগে? আমার সুন্দর চেহারার মুখটা নাকি আমার সেক্সি বডিটা?
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!

আপনি তো জানেন…21+


বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা।
সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা।”

মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৪

কার বেশি সুখ (adult 21 +)


: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৪

আহো-উহো

আমার এক বন্ধু অনেকদিন পর আমেরিকা থেকে দেশে বেড়াতে আসছে। জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করছে। এইটা নাড়ে সেইটা নাড়ে। একসময় বইগুলো ধরে বলল, আচ্ছা দোস্ত, এইগুলা কী গল্পের বই?

বললাম, হ্যাঁ, তুই পড়লে পড়তে পারিস।
সে কিছু বই বের করে পড়া আরম্ভ করল। পড়তে পড়তে প্রায় আধা ঘন্টা পর জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা দোস্ত, “আহো-উহো” মানে কী করে?
আমি বললাম, আরে রাখ! ঐটা গল্পের বই না।

রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৪

Pure এ্যাডাল্ট জোক


Postদাদা আর নাতি বাগানে বসে ছিল। তো মাটির ভিতর থেকে একটি কেঁচো বের হয়ে আসলো।

নাতিঃ- দাদা এই কেঁচোটাকে আবার মাটির গর্তের ভিতর ঢুকিয়ে দিতে পারবে?

দাদাঃ-না! এটা অসম্ভব। কারন কেচো তো খুবই নরম।এটাকে মাটিতে ঢুকিয়ে দেয়া যাবেনা,

নাতিঃ-যদি ঢুকাতে পারি।

দাদাঃ-তুই পারলে আমি তোকে ১০০ টাকা দিবো।

দাদা নাতি লাগালো বাজি।

নাতি বাড়ির ভিতরে গিয়ে একটা hair spray নিয়ে আসলো।তার পর কেঁচোটির গায়ে স্প্রে করলো। কিছুক্ষণের মধ্যে কেঁচোটি একদম শক্ত হয়ে গেলো।নাতি তখন খুব সহজেই কেচোটাকে আবার সেই মাটির গরতের ভিতর ঢুকে দিলো।

দাদা ওই hair spray টা নিয়ে বাড়ির ভিতরে গেলো।
আধা ঘণ্টা পর দাদা আবার বাগানে এসে নাতিকে ৬০০ টাকা দিয়ে বলল।
এই ধর বাজিতে জিতার টাকা।

নাতিঃ- (আশ্চর্য হয়ে) দাদা আমরা তো বাজি ধরেছিলাম ১০০ টাকার। কিন্তু তুমি আমাকে ৬০০ টাকা দিচ্ছ কেনো?

দাদাঃ- আসলে ১০০ টাকা বাজির।আর বাকি ৫০০ টাকা তোর দাদি খুশি হয়ে তোকে উপহার দিয়েছে।

বোঝতে পারলে Smile Pllzzz :P :)) :P

নোয়াখাইল্লা মাইয়া


ওগো জানের জান নোয়াখাইল্লা মাইয়া
আরে কিল্লাই ডাকস তুই ‘ভাইয়া’?
কিল্লাই দেস আঁর হাকা ধানে ছংগা,
হাঁচাহাঁচা তোরে কইরতে ছাই হাঙ্গা।
তোর লাই খাইলাম হুজুরের হড়া হানি,
কুদ্দুইচ্চারে তুই পিরীতির চিডি দেস, জানি।
কুদ্দুইচ্চার কোয়ালে মারি হিছার বাড়ি,
তোর লাই কিনচি বেনারসি শাড়ী।

আমার এটার চার্জার টা দরকার


এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো।

তারপর সে কি মনে করে তার ফোন এ কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা।
এক ছেলে ফোন ধরলো -হ্যালো, কে বলছেন্?
মেয়েটা – আমি এই ফোন টার মালিক যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্।
ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । ।যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।
মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলেন ? আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ্।
ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন্

ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি


এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।
ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?
পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?
ডাক্তার : বলুন ।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো ।
ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।
ডাক্তার : তারপর ?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।
ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট ।

ছোট্ট জনির এসাইনমেন্ট


ক্লাসে টিচার সকল ছেলেকে এসাইনমেন্ট দিলেন, তোমার বাড়ির আশেপাশে কি তৈরি হচ্ছে তা নিয়ে লিখবে। তারপরতিনি সকল ছেলেকে বেরিয়ে যেতে বললেন। এবার তিনি মেয়েদেরকে বললেন, ছোট্ট জনি কালকে নিশ্চয়ই বিশ্রী কোন কথা লিখে আনবে। আমি চাই ওর এসাইনমেন্ট পড়ার সাথে সাথে তোমরা ক্লাস থেকে বেরিয়েযাবে যাতে ও বুঝতে পারে ওর কথা তোমরা পছন্দ করো না। তাহলে হয়তো ওর একটা শিক্ষা হবে।

পরদিন সব ছেলে এসাইনমেন্ট করে এনেছে।
জিম পড়
ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তৈরি হচ্ছে। আমাদের দৈনন্দিন জিনিস কেনাকাটায় অনেক সুবিধা হবে।
বিল পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা মার্কেট তৈরি হচ্ছে। আমার মায়ের কেনাকাটায় সুবিধা হবে।

জনি এগিয়ে এলো তার এসাইনমেন্ট পড়ার জন্য। টিচার সব মেয়েদের গোপনে ইশারা করে দিলেন।
জনি পড়লো- আমাদের বাসার কাছে একটা বেশ্যাপাড়া তৈরি হচ্ছে। এ পর্যন্ত পড়ে সে দেখলো মেয়েরা দরজার দিকেলাইন দিয়ে বেরিয়েযাচ্ছে। তাই দেখে সে বললো- আরে আরে, তোমরা কোথায় যাও? এখনও তো বিল্ডিংটা বানানো শেষ হয়নি।

লাইব্রেরী18+


বাসর রাতে বউয়ের চোখে স্বামী বারবার চুমু দিচ্ছে। দিচ্ছে তো দিচ্ছেই।

বউ বলল, বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?

স্বামী, তোমার চোখ হল আমার কাছে ভালোবাসার বই, শুধু পাঠ করতে মন চায়।
|
|
|
|
|
বউ বলল, নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে, আর তুমি বই নিয়ে ব্যাস্ত
:P :P :P

বিচি18+

এক লোকের তিনটি বিচি। সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত। লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না। উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল ।

লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি।
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না।
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টা।
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না। পরিস্কার করে বলুন।
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি।
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??

পরকীয়া প্রেম কি?


স্কুলপড়ুয়া নাতনী এসে নানির কাছে জিজ্ঞেস করছে, আচ্ছা নানি, পরকীয়া প্রেম কি?

নানি বসে বসে ঝিমুচ্ছিলেন, প্রায় লাফ দিয়ে উঠলেন। হাঁটা শুরু করলেন। নাতনী পিছু নিল। দোতলার দিকে যাচ্ছে তারা। ধুলো-ময়লা মাকড়সার জালে ভরা জায়গাগুলো। কেউ আসে না সাধারণত। নানি অনেক জোরে হাঁটার চেস্টা করছেন। একটা দেয়াল আলমারির সামনে এসে থামলেন। তালা খুললেন।

একটা কংকাল গড়িয়ে পড়ল।

তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত


এক সেক্সি মহিলা টিচারের একটা গাধা টাইপ ছেলেকে হর্ণি করার ইচ্ছে হল তাই সে ছাত্রকে বলতেছে …

টিচার : বল তো, কোন জিনিস গরুর চারটা আছে কিন্তু আমার দুইটা?
ছাত্র : পা!!

… টিচার : তোমার প্যান্টে এমন কি আছে যা আমার নেই ?
ছাত্র : পকেট!!

টিচার : কোন জিনিস টা শক্ত থাকে কিন্তু রস বের হওয়ার পর নরম হয়ে যায়?
ছাত্র : চুইংগাম!!

টিচার : কিসের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মজা করা যায় ? কখনো তা অনেক ভেজা ভেজা থাকে ।
ছাত্র : নাক!!

টিচার : তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত হতে পারবি না!! যা ভাগ!! :-P
ছাত্র : হ !! আন্টি’ও তাই কয়!!

বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৪

ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন18+

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?


: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: ন…
: টানবাজার যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।

ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”

শুরুর লগেই শ্যাষ


এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই শ্যাষ।

স্পাই কিড 18+

শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”

বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”

বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”

তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”

বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”

বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

অদ্ভুত যাদুর পাথর

জন বিয়ার খাবার জন্য বারে ঢুকেই দেখতে পেল তার বহুদিনের পুরোন বন্ধু পল বিষন্ন বদনে বসে আছে। আর তার সামনের টেবিলে খুব বেশি হলে দশ ইঞ্চি লম্বা এক মানুষ বসে বসে তেমনি ছোট একটা পিয়ানো বাজাচ্ছে এক মনে।

জন ভিষন আশ্চর্য হয়ে পলকে জিজ্ঞেস করলো – আরে পল, এই দশ ইঞ্চি লম্বা মানুষ কোথায় পেলে তুমি?!
পল উত্তর দিল – তুমি তো জানো কিছুদিন আমি চীন গিয়েছিলাম। ওখানে অদ্ভুত এক যাদুর পাথর পেয়েছি । সে পাথর যে কারো ইচ্ছা পুরন করে। তবে একজনের কেবল একটি ইচ্ছাই পুরন করে সে। তার মাধ্যমেই আমি এই লিলিপুটকে পেয়েছি।

জন উদগ্রিব হয়ে জানতে চাইলো – তোমার কাছে কি আছে এখন পাথরটা? পল হ্যা সুচক মাথা ঝাকালো। জন আরো উদগ্রিব হয়ে বলল – তাহলে আমাকে একবার দাও ওটা! আমি আমার একটা ইচ্ছা পুরন করি, প্লিজ!!

পল বলল – ঠিক আছে, দিচ্ছি। তবে তোমার ইচ্ছাটা বলার সময় একটু স্পষ্ট করে বলো। পাথরটা চীনাবংশোদ্ভুত কিনা, তাই বোধহয় এর অন্যভাষা বুঝতে সমস্যা হয়। এই বলে সে জনের হাতে একটা ছোট নীল পাথর ধরিয়ে দিল।

জন মহা উত্তেজিত হয়ে একটা নির্জন জায়গার খোঁজে ওয়াশ রুমের দিকে গেল। কিছুক্ষন পরে চোখে বিভ্রান্ত দৃষ্টি নিয়ে সে বেড়িয়ে এলো। আর তার পিছে পিছে বেড়িয়ে আসতে লাগলো হাজার হাজার হাঁস।
সে পলের কাছে গিয়ে অনিশ্চিত কন্ঠে বলল – আমি কিছুই বুঝলাম না। ‘I asked the stone for a million bucks and suddenly I am surrounded by millions of ducks!!’
পল মুচকি হেসে বলল – তোমার কি মনে হয়? আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি ‘Pianist’ চেয়েছিলাম??

অমূল্য হাসি


দয়াল বাবা : ধর তুই তোর প্রেমিকারে নিয়া লং ড্রাইভে গিয়া ১০০০টাকা খরচ করলি, সিনেমা দেইখা ৫০০টাকা উড়ালি, পাঁচতারা হোটেলে খাইয়া ৩০০০টাকা বিল দিলি, ওই হোটেলে ১০০০০টাকা দিয়া রুম ভাড়া নিয়া প্রেমিকারে নিয়া ঢুকলি। তারপর যখন করতে (!) গেলি তখন সে কয়, “সরি জান। আজ আমার ২য় দিন চলছে।” তখন তারে খুশি করতে যে হাসি দিবি ওইটাই অমূল্য হাসি…..

নতুন টিভি

হাবলু নতুন টেলিভিশন কিনেছে। বাড়ি ফিরেই সে টেলিভিশনটা এক ড্রাম পানির ভেতর ডুবিয়ে দিল। ঘটনা দেখে ছুটে এলেন এক প্রতিবেশী।
প্রতিবেশী: আরে, করছ কী, করছ কী?!
হাবলু: হে হে, আর বলবেন না। নতুন টিভি কিনলাম। দোকানদার বলল, রঙিন টিভি! ভাবলাম, ব্যাটা ঠকিয়ে দিল কি না, তাই পানিতে ডুবিয়ে দেখছিলাম, রং উঠে যায় কি না!

আরও একটি ভদ্রগোছের এ্যাডাল্ট জোক ১৮+

স্ত্রীর রান্না ভাল না, তাই স্বামী স্ত্রী কে খোটা দিচ্ছে:

স্বামী: তোমার পারফর্মেন্স ভাল হলে আমি বাবুর্চি কে ছাড়িয়ে দিতাম।

স্বামীর খোটা শুনে স্ত্রী রেগে গেছে, মুখ ঝামটা দিয়ে বলছে:

স্ত্রী: আর তোমার পারফর্মেন্স একরত্তিও ভাল হলে আমি বাবুর্চি, মালী, ড্রাইভার, দারোয়ান এদের সবাইকে ছাড়িয়ে দিতাম

মীনা কার্টুন - Latest Version :D



Image

একদিন মীনা আর মিঠু রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ মীনা দেখল, কিছু ছেলেমেয়ে একসঙ্গে সুর করে কী যেন বলছে! মীনা আর মিঠু চুপি চুপি ছেলেমেয়েগুলোর পেছনে গিয়ে উঁকি দিল! মীনা দেখতে পেল, তাদের সামনে ল্যাপটপে ফেসবুকের হোমপেজ খোলা। সেখান থেকে তারা সফদার আলী নামের এক ব্যক্তির স্ট্যাটাস সুর করে পড়ছে! সফদার আলী সাহেব লিখেছেন—

আতা গাছে তোতা পাখি
নারকেল গাছে ডাব!
এত ডাকি তবু কথা
কও না কেন Love?

বেশ কয়েকবার তারা সুর করে এই স্ট্যাটাসটা পড়ল। তারপর তাদের মধ্যকার একটি ছেলে বলতে শুরু করল, ‘বন্ধুরা, এবার একটা গল্প শোনাই! অনেক দিন আগে ফেসবুকে কিছু পেজ ছিল। পেজগুলোতে অনেক লাইকার ছিল। লাইকার থাকলে কী হবে, তাদের পোস্টে কোনো লাইক ছিল না। একদিন হলো কি, পেজগুলোর অ্যাডমিনরা সবার হোমপেজে এসে ভিক্ষা করা শুরু করল—‘আমাকে লাইক দাও। আমাকে লাইক দাও। ভালো লাগলে লাইক মাস্ট।’
গল্পকথক ছেলেটা গল্প থামিয়ে তার বন্ধুদের প্রশ্ন করল, ‘বলো তো, অ্যাডমিনরা কী বলে ভিক্ষা করছিল?’
পেছন থেকে মিঠু চেঁচিয়ে উত্তর দিয়ে দিল, ‘আমাকে লাইক দাও। ভালো লাগলে লাইক মাস্ট।’
মিঠুর কথা শুনে সবাই হো হো করে হেসে ফেলল। আর তখনই মীনা দৌড়ে পালাল। মিঠুও উড়াল দিল!
মীনা বাড়িতে এসে দেখল, গ্রামের মাতবর চাচা মীনার বাবাকে বলছেন, ‘কাল রাইতে চোরডা আমার পোলার কাছ থেকে ফ্লেক্সিলোড নিয়া নিছে। ফেসবুকে মাইয়া সাইজা আমার পোলারে পটাইছে। আচ্ছা, আমি এহন যাই। তুমি ফেসবুকে চোখকান খোলা রাখবা। চোরডারে ধরতে হইব!’
এ কথা বলে চাচা চলে গেলেন।
তখনই রাজু ফেসবুকিং শেষ করে ঘর থেকে বের হলো! বাবা রাজুকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘রাজু, ফেসবুকে কী শিখলা, বাবা?’
রাজু উচ্ছ্বসিত হয়ে বলল, ‘অনেক কিছু! আমি এহন ফেসবুকে স্ট্যাটাস লেখতে পারি।’
ছেলের সাফল্যে গর্বিত বাবা বললেন, ‘খুব ভালা কথা। তুমি কিন্তু মন দিয়ে ফেসবুকিং করবা।’
এদিকে মীনা মন খারাপ করে বলল, ‘বাবা, আমিও ফেসবুকে যাইতে চাই।’
রাজুও সমর্থন জানাল, ‘আমার লগে যাইতে পারে। আমি যামু ক্রোম দিয়া, আর মীনা যাইব ফায়ারফক্স দিয়া।’
কিন্তু বাবা শোনালেন নিরাশার বাণী, ‘না, মীনা, তুমি থাকবা তোমার মায়ের লগে।’
মীনার কণ্ঠে আকুতি, ‘কিন্তু, বাবা, আমি ফেসবুকিং শিখতে চাই!’
বাবা বললেন, ‘মাইয়াগো ফেসবুকে যাওনের দরকার নাই।’
মীনার মা বললেন, ‘তুমি শিখবা ঘরবাড়ির কাম।’
মীনা আবারও বলল, ‘কিন্তু, মা, আমারও ফেসবুকে স্ট্যাটাস থাকা উচিত।’
মা বিরক্ত হয়ে বললেন, ‘ক্যান, মীনা? কী দরকার এসবের? অহন একটু টিভিতে স্টার প্লাস ছাইড়া দাও তো। সিরিয়াল শুরু হইয়া গেল!’
পরদিন সকালে রাজু ফেসবুকিং করতে বসল। হঠাৎ মীনার মাথায় একটা বুদ্ধি এল। মীনা মিঠুকে বলল, ‘আচ্ছা, মিঠু, তুমি গতকাইলের ওই জায়গায় যাও! ওই পোলা-মাইয়ারা ফেসবুক নিয়া কী কী কথা কয়, জাইনা আহো। তহন তুমি আমারে শিখাইতে পারবা! লক্ষ্মী মিঠু, যাও।’
মিঠু উড়তে উড়তে সেই ছেলেমেয়েগুলোর কাছে গেল। ছেলেটি সবাইকে বলছিল, আজ আমরা শিখব কীভাবে ফেসবুকের ফেক আইডি শনাক্ত করা যায়।
১. ফেক আইডিগুলো মেয়েরূপী হয়।
২. এদের প্রোফাইল পিকচারগুলোর একটার সঙ্গে অন্যটার কোনো মিল থাকে না!
৩. এদের ফ্রেন্ডলিস্ট পরিপূর্ণ!
৪. এরা স্ট্যাটাস দেয়—আমার খুবই মন খারাপ। কেউ আমার মন ভালো করতে পারবে?
তখনই গাধারা সেই ফেক আইডির ইনবক্সে তেলের বন্যা বানায় ফেলে!
৫. এদের প্রোফাইলে লেখা থাকে, আই অ্যাম সো সুইট, নাইস, কিউট, সিম্পল, ফ্রেন্ডলি garl। (girl বানানটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভুল থাকে!)
৬. ...
৭. ...
৮. ...
মিঠু খুব মনোযোগ দিয়ে শুনল! তারপর মীনার কাছে গিয়ে এগুলো বলল! মীনা পয়েন্টগুলো মুখস্থ করে নিল।
দুপুরবেলায় রাজু হঠাৎ ফেসবুকিং ছেড়ে বাইরে দৌড় দিল। এই সুযোগে ঘরে গিয়ে মীনা তখন পিসির স্ক্রিনে চোখ রাখল। হ্যাঁ, লগইন করাই আছে! প্রথমেই সে রাজুর প্রোফাইলে গেল! রাজুর আইডি নেম দেখে তো মীনা অবাক! স্ক্রিনে বড় বড় অক্ষরে লেখা, ‘রোমিও রাজু!’ রাজু আবার স্ট্যাটাস দিয়েছে, ‘who wanna be my ছাম্মাক ছাল্লো??!!’
চ্যাট হিস্টরি দেখে মীনার চক্ষু চড়কগাছ! অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘hey handsome, ki koro?’
রোমিও রাজু—‘wow!! thanku!! tomar msg peye khub valo asi! tumi kmon aso?’
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘jano, ami valo nai.. amar mobile e balance nai.’
রোমিও রাজু—‘ami thakte how is this possible on planet earth? tomar mob num daOOO!!’
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি—‘eto sweetly bolla! okay, 017********’
রোমিও রাজু—‘plz wait!’
এরপর আর কিছু নেই। তার মানে, রাজু এই মেয়েকেই ফ্লেক্সিলোড দিতে বাইরে গেছে! মীনার মনে একটা সন্দেহ জাগল। এটা ফেক আইডি না তো? মীনা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির প্রোফাইলে গেল। অনুসন্ধান শুরু করল মীনা! হ্যাঁ, যা ভেবেছিল!
এর প্রোফাইল পিকচারগুলো একটার সঙ্গে অন্যটার মিল নেই! এর ফ্রেন্ডলিস্ট পরিপূর্ণ! এ স্ট্যাটাস দিয়েছে—‘I am so lonely broken angel...’সেখানে আবার রাজুর তৈলাক্ত কমেন্ট! এর প্রোফাইলে লেখা—‘আই অ্যাম সো সুইট, নাইস, কিউট, সিম্পল, ফ্রেন্ডলি garl!’
মীনার আর বুঝতে বাকি রইল না যে এটা ফেক আইডি! মীনা তার উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ই-মেইল ঠিকানা লিখে রাখল এবং তখনই ফেক আইডি প্রতিরোধক পুলিশের কাছে ফোন করল।
‘হ্যালো, পুলিশ আংকেল?’
‘পুলিশ ইন্সপেক্টর ওমুক তমুক বলছি! কী করতে পারি?’
‘আমি একটা ফেক ফেসবুক আইডি ধরেছি। অ্যাঞ্জেলিনা জোলির ই-মেইল ঠিকানা :
‘সত্যি! আমরা একেই এত দিন ধরে খুঁজছিলাম! বারবার আইডি ডিঅ্যাকটিভেট আর পরিবর্তন করে শয়তানটা পার পেয়ে যাচ্ছিল। এবার আর কেউ কালপ্রিটটাকে আমার হাত থেকে বাঁচাতে পারবে না। প্রমোশন আমার হবেই!’
........
‘অ্যাঞ্জেলিনা জোলি’ নামধারী দুষ্টু ছেলে দিপুকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। সব শুনে মাদবর চাচা বললেন, ‘আরেহহহ! এইডাই তো সেই চোর! “অ্যাঞ্জেলিনা জোলি” নামেই আমার পোলাকে মেসেজ পাঠাইছিল! মীনা, তোমার লাইগা চোরডারে ধরতে পারলাম! তুমি এই চোরডারে চিনলা কেমনে?’
মীনা হেসে বলল, ‘আমি একটু ফেসবুকিং করছিলাম।’
মীনার বাবা বললেন, ‘তুমি কি করছিলা কইলা?’ মীনার হাসি হাসি উত্তর, ‘আমি ফেক আইডি শনাক্তকরণের লাইগা অনুসন্ধান করছিলাম।’
চাচা তখন মীনার বাবাকে বললেন, ‘বাহ! তুমি মিয়া তোমার মাইয়ারে ফেসবুকে দিয়া খুবই বুদ্ধিমানের কাজ করছ।’
মীনার বাবা আমতা আমতা শুরু করলেন, ‘ইয়ে মানে, ইয়ে ইয়ে...।’
বুড়ি মহিলা বললেন, ‘হ, মাইয়াগো ফেসবুকিং করানো খুবই ভালা! আমার মাইয়া রত্নার একটা পেজ আছে! কত্তো লাইক পায়!’
অন্য একজন বলল, ‘আমার মাইয়াডা ফেসবুকিং করছে। হে এহন নোট লিখবার পারে।’
চাচা আবার বললেন, ‘হুম, সব মাইয়াগো ফেসবুকে যাওন উচিত।’
মীনার বাবা তাঁর ভুল বুঝতে পেরে মীনাকে বললেন, ‘মীনা, কাল থেইকা তুমি ফেসবুকে যাইবা।’
মীনা আনন্দে ফেটে পড়ল, ‘হাচা কইছ, বাবা?’
বাবা ভরসা দিয়ে বললেন, ‘হাচা কইছি, মা!’
পরদিন থেকে মীনা মনের সুখে ফেসবুকিং শুরু করল।

কোপা কুপি জোকস

 

       একজন বিবাহিত পুরুষ, নাম তার কাশেম।

মুখে সুন্দর দাড়ি।
তার গার্লফ্রেন্ড তাকে বলল,
‘‘তোমার দাড়ি সেভ করো, তুমি দাড়িকে কেন এত ভালোবাস? … দেখে হিংসে হয়!
তুমি যদি আমাকে সত্যি ভালবাস তাহলে তোমার দাড়ি কামানো মুখ দেখাতে হবে!! ”
কাশেম উত্তর দেয় “ আমার স্ত্রী এই দাড়ি ভালবাসে, আমি সেভ করলে সে আমাকে হত্যা করবে ”
কাশেমের গার্লফ্রেন্ড আবেগি কন্ঠে বলল, “ওহ, আমি কি তোমাকে তোমার স্ত্রীর থেকে কম ভালোবাসি?
আমি তোমার সেভ করা সুদর্শন মুখখানা একবার দেখতে চাই!!”
নিরুপায় হয়ে কাশেম দাড়ি ফেলে দেয়, ক্লিন সেভ করে ফেলে।
তারপর রাতে ঘরে চুপিচুপি ঢুকে দরজা আটকে স্ত্রীর পাশে শুয়ে পড়ে।
কাশেমের স্ত্রী পাশ ফিরে তার গালে হাত বুলিয়ে চমকে বলে ওঠে,


“ কিসমত তুমি এখনো উঠনি? আমার স্বামী এসে পড়বে!! ভাগো তাড়াতাড়ি!!

পড়াশোনা 18+

ইনটারভিউ বোর্ড এ একজন কে জিজ্ঞাসা করা হল -

আপনার পড়া শোনা কতটুকু??
উত্তর এল -
স্যার, না খারাইলে ৪ ইঞ্চি, খারাইলে ৭ ইঞ্চি।

ভিয়েতনাম যুদ্ধের সাত বছর পরের কথা।

ভিয়েতনাম যুদ্ধের সাত বছর পরের কথা। আমেরিকার সেনাবাহিনীতে জেনারেলের সংখ্যা অতিরিক্ত রকমের বেড়ে গেছে। তাই সরকারের পক্ষ থেকে জেনারেলদের আরলি রিটায়ারমেন্টের জন্য নতুন পলিসি ঘোষণা করা হল-
# এককালীন ১মিলিয়ন ডলার দেয়া হবে
# শরীরের যেকোন দুইটা বিন্দুর মধ্যবর্তী দুরত্ব যত ইঞ্চি (জেনারেলের ইচ্ছামাফিক দুইটা পয়েন্ট), তত হাজার ডলার দেয়া হবে।

ভাল কথা। প্রথম যে জেনারেল রিটায়ার করতে আসলেন, তিনি চাইলেন তার উচ্চতার সমান অর্থাৎ পা থেকে মাথা পর্যন্ত দুরত্বের সমান ডলার। মাপা হল, ৭ফিট। পেলেন তিনি ৮৪ হাজার ডলার

সেকেন্ড জেনারেল আসলেন। তিনি দুইহাত ছড়িয়ে বললেন সর্বোচ্চ বিস্তারের সমান ডলার তিনি চান। মাপা হল, ৮ ফিট ৫ ইঞ্চি। দেয়া হল তাকে ১লক্ষ ১ হাজার ডলার।

পরেরজন চরম পোংটা । তিনি চাইলেন তার পে**এর মাথা থেকে বলগুলো পর্যন্ত যে দুরত্ব সেই পরিমাণ ডলার। এরকম বয়স্ক একজন মানুষের এই দুরত্ব সবার সামনে মাপা খারাপ দেখায়, তাই তাকে আর্মি হসপিটালে মেপে আসতে বলা হল। সেখানে ফিল্ড মার্শালের সামনে তার প্যান্ট খুলে দেখা গেল তার বলস একটাও নেই।
'জেনারেল, আপনার বলস কোথায়? বাসায় রেখে এসেছেন? নিয়ে আসুন, ডিসটেন্স মাপতে হবে।'

জেনারেল: 'সরি, তা সম্ভব না, বলসদুইটাই ভিয়েতনামে রয়ে গেছে।

বাংলা Funny জোকস Special Collections

01.ডাক নাম বনাম স্কুলের নাম

: তোমার নাম কি খোকা ?
: নাবিল |
: আহা, ডাক নাম নয়, স্কুলের নাম জানতে চাইছি |
: ও , স্কুলের নাম যাত্রাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় |



02.বিয়ে না করার কারন

চল্লিশ বছর পার হবার হয়ে গেছে তবু বিয়ে করেনি এক লোক । একদিন একজন এর কারন জানতে চাইল ।

লোকটি বলল সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোজ করেছি ।

তা একটি ও পাননি?

পেয়েছিলাম একটি কিন্তু সে আবার একটি পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।



03.আগে না পরে খাব

ডাকটার রোগিকে বোলছেন আপনি সকালে ২টা রুটি ডুপুরে ২টা ডিম আর রাটে ১ ঠালা ভাট খাবেন।

রোগি: এগুলো কি আমি খাবার পরে নাকি আগে খাব?



04.মাল টেনে বেসামাল

এক তরুনী এক অফিসে এসে হাজির । পিয়ন জিজ্ঞাসা করলো

- কাকে চাই?

- তোমাদের ম্যানেজার বাবুকে ?

- তার সঙ্গে তো দেখা হবে না এখন ম্যাডাম

- কেন তিনি অফিসে নেই ?

- তা আছেন । তবে এখন মাল টেনে বেসামাল হয়ে আছেন , কথাবার্তা বলতে পারবে না ।

- তাতে কিছু যায় আসে না । তুমি আমাকে ওর কাছে নিয়ে চল তো , যা বলার আমিই বলবো । অকে কিছু বলতে হবে না ।



05.সাইনবোড পড়তে পারে না
দু বন্ধু অফিসে ঢুকে দেখল অফিস রুম খালি । চেয়ারে বসে এক বন্ধু সিগারেট্ ধরাতে অন্যজন বললো উহু খাসনে ওই যে কোনায় নো স্মোকিং লেখা আছে । জবাবে বন্ধু টেবিলে রাখা দুটো স্টেরে দেখিয়ে দিল এগুলো তাহলে কিসের জন্য এমন সময় বেয়ারা রুমে ঢুকতেই এক জানতে চাইল আচ্ছা ওখানকার নো স্মোকিং লেখা আছে মনে হচ্ছে? বেয়ারা বিরক্ত হয়ে জবাব দিল দেখছেন যখন তখন আর সিগারেট ধরিয়েছেন কেন? যান বাইরে গিয়ে খেয়ে আসুন। ওদের একজন রেগে গিয়ে বলল তাহলে এইসব ছাইদানি রাখা হয়েছে কাদের জন্য শুনি? বেয়ারা চড়া সুরে উত্তর দিল বোকার মত প্রশ্ন করবেন না । সবাই আপনার মত ইংরেজি জানা ভদ্দর লোক নয়। যারা সাইনবোড পড়তে পারে না তারা কি মেঝেতে চাই সিটিয়ে সিগারেট খাবেন নাকি?



06.নট দি পয়েন্ট

বড়বাবুঃ আলম কাল যে তোমাকে বলেছিলাম ফাইলটা দিতে , দাওনি কেন?

আলমঃ স্যার আলমারীর চাবিটা যে আপনার কাছে ছিল।

বড়বাবুঃ তা থাক দ্যাটস নট দি পয়েন্ট তুমি ফাইলটা দাওনি কেন?



07.আমার ডিম

ক্রেতা : এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
ক্রেতা : আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |



08.গোপালকে হারানো এত সহজ না

গোপালভারের বুদ্ধির কথা সারা দেশে ছরিয়ে পরল|ঐ দেশের রাজা ঠিক করল গোপালকে এবার জবদ করতে হবে|তাই সে তার ৭ জন প্রজাদের ডেকে সবার হাতে একটি করে ডিম হাতে দিয়ে বলল ডিম গুলো লুকিয়ে রাখতে|এমন সময় সেখানে গোপাল আসলো| গোপালকে দেখে রাজা গোপাল ও ঐ সাত প্রজাদের উদ্দেশ্যে একটি পুকুর দেখিয়ে ঘোষনা করলো :তোমরা সবাই এই পুকুরে ঝাপ দিয়ে একটি করে ডিম তুলে আনবে| যে না পারবে বুঝতে হবে যে সে অপয়া, মায়ের জারজ সনতান|কি আর করা রাজার কথামত সাবাই পানিতে ঝাপ দিলো|ওদের কাছে আগেই ডিম দেয়া হয়েছিলো তাই ৭ প্রজা নিস্চিন্তে পানিতে ঝাপ দিলো |কিছুখনপর সাবাই নিজেদের কাছে লুকানো ডিম নিয়ে ফিরে আসলো কিনতু গোপাল আসলো খালি হাতে |গোপালের হাত খালি দেখে রাজা বলে উঠলো তোমার হাতে ডিম নেই তারমানে তুমি..... রাজার কথা শেষ হয়ার আগেই গোপাল বলে উঠলো ,'এখানে যেকয়জন আছে সবাই মাইগ্গা হাস (মেয়ে হাস) একমাএ আমিই মর্দা হাস (ছেলে হাস)|গোপালের কথায় রাজা হেসে উঠলো বুঝলো গোপালকে হারানো এত সহজ না|



09.শুধু ওভার টাইম খাটবো

একটি ফ্যাক্টরির মালিক বোঝাচ্ছিলেন তার শ্রমিকদের দশটার পর থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এই সাত ঘন্টা খাটলে পর দিন পাঁচ টাকা মজুরি । তারপর যদি কেউ ওভার টাইম করে খাটতে চাও- তাহলে মাত্র পুরো তিন ঘন্টা খাটলে পুরো পাঁচ টাকা দেওয়া হবে । তাহলে স্যার আমরা শুধু ওভার টাইম খাটবো সেটাই ভালো ।



10.কি আপনি রিটায়ার করেছেন
অফিসে নিয়নিতভাবে দেরী করে হাজিরা দেয়ার জন্য ম্যানেজার এক কেরানীকে অনেকক্ষন বকাঝকা করে বললেন, আশা করি এটা আমার শেষ বকুনি হবে যাও।

উৎসাহিত হয়ে কেরানী বললো , কেন স্যার কাল থেকে কি আপনি রিটায়ার করেছেন?



11.সাবধান আর নিচে নামিস না

এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনেসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।

ছাত্র- চুল

শিক্ষক - কিভাবে ?

ছাত্র- মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ......

শিক্ষক- সাবধান আর নিচে নামিস না ।



12.নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন

একটা ছেলে বড্ড পড়া চুরি করত । ক্লাস টিচার একদিন অতিষ্ট হয়ে তাকে বলল দাঁড়াও

ছেলেটি দাঁড়িয়ে গেল

তোমার বয়স কত ?

বার বছর।

বার বছর ? তোমার লজ্জা করা উচিত । কারন এ বয়সে নেপেলিয়ন অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ক্লাশ ফোর পাশ করেছেন । এ কথা শুনে ছেলেটি চট করে বললো তাহলে আপনার তো লজ্জা কর উচিত যে আপনার মত বয়সে নেপেলিয়েন সম্রাট হয়ে বসেছিলেন।



13.গাধা আর রাজা

রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?

গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |



14.গরু রচনা

শিক্ষকঃ কিরে কামাল, তোর আর তুহিনের গরুর রচনা হুবহু এক রকম হলো কী করে?
কামালঃ স্যার আমরা দুজনে একই গরু দেখে লিখেছি যে !




15.টিভির পোকা

পুলিশ : আপনি বলছেন, গতরাত্রে চোর আপনার বাসা থেকে ফ্রিজ, গাড়ী, টাকা, অলংকার চুরি করেছে?
বাড়ির মালিক : হ্যাঁ |
পুলিশ : কিন্তু টিভিটা নেয়নি কেন?
বাড়ির মালিক : ওটা নেবে কীভাবে! তখন তো আমি টিভি দেখছিলাম |
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী অল্প বয়ষ্ক শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন।
পড়াতে গিয়েই টের পাইলেন, যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা।
প্রথম শ্রেনীতে সদ্য ভর্তি হওয়া শামসু তো বলেই বসলোঃ ‘ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম শ্রেনীতে পড়বোনা। কারণ, প্রথম শ্রেনীর সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় শ্রেনীতে পড়ে আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট। কাজেই কমপক্ষে আপনি আমাকে ৩য় শ্রেনীতে ক্লাশ করতে দিন!’
ম্যাডাম, শামসু কে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।
সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার শামসু কে বললেনঃ ‘ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে!’
এরপর প্রিন্সিপাল স্যার জিজ্ঞেস করলেনঃ আচ্ছা বলতো শামসু ৩ গুন ৩ = কত?
শামসুর ঝটপট জবাবঃ ‘স্যার ৯!’
স্যার আবার জিজ্ঞেস করলেনঃ ‘আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ = কত?’
এবারও শামসুর জবাবঃ ‘স্যার ৬৪!’
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেনঃ ‘শামসুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়াই যায়!’
রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেনঃ ‘স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি!’ প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।
ম্যাডাম শামসু কে প্রথম প্রশ্ন করলেনঃ ‘আচ্ছা শামসু বলতো, গাভীর চারটা আছে, কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?’
বল্টু চুপচাপ চিন্তা করছে, আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেনঃ ‘লজ্জা পাবার দরকার নেই শামসু। তুমি সঠিক জবাব দিও!’
শামসু বললোঃ ‘ম্যাডাম, ঐটা হলো - আপনার দুই পা!’
ম্যাডাম এবার দ্বিতীয় প্রশ্ন করলেনঃ ‘আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
শামসু আবারও লাজে হাসে।
ম্যাডাম বললেনঃ ‘লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই শামসু । নির্ভয়ে উত্তর দিতে থাকো!’
শামসু বললোঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো, আমার প্যান্টের পকেট।’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা, বলতো, এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ।
জিনিসটা গোলাকার, ডিলিশাস, ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম, যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। সেটা কি?’
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।
কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।
চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
শামসু উত্তর দিলোঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Cocunut!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে, আর নরম, ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো চুইং গাম!!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘আচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়?’
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো লজ্জাকর অবস্থা !!
কিন্ত শামসুর উত্তরঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Fire Truck!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো Fork (কাঁটা চামচ)!!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ বলতো শামসু সোনা, এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়। বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে! সেটা কি?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম ঐটা হলো ডাকনাম!’
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ ‘বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই, তবে অনেক শিরা আছে, এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়। বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়! সেটা কি?’
শামসুর জবাবঃ ‘ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়!’
তারপর হঠাৎ করে প্রিন্সিপাল স্যার নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে ম্যাডাম কে বললেনঃ “আর না আর না!! এবার থামেন!! শামসুকে তৃতীয় শ্রেনীতে না দিয়ে সরাসরি ৮ম শ্রেনীতেই প্রমোশন দেয়া হোক!”
ম্যাডাম অবাক হয়ে প্রিন্সিপাল স্যার বললেনঃ ‘কি বলছেন স্যার? শামসুকে ১ম শ্রেনী থেকে সরাসরি ৮ম শ্রেনীতেই প্রমোশন দেয়া হবে কেন?’
প্রিন্সিপাল স্যার মুচকি হেসে বললেনঃ …. ↓↓↓




→ → → → “কারণ আপনার শেষ কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করসি !!