মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৪

কার বেশি সুখ (adult 21 +)


: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৪

আহো-উহো

আমার এক বন্ধু অনেকদিন পর আমেরিকা থেকে দেশে বেড়াতে আসছে। জিনিসপত্র নাড়াচাড়া করছে। এইটা নাড়ে সেইটা নাড়ে। একসময় বইগুলো ধরে বলল, আচ্ছা দোস্ত, এইগুলা কী গল্পের বই?

বললাম, হ্যাঁ, তুই পড়লে পড়তে পারিস।
সে কিছু বই বের করে পড়া আরম্ভ করল। পড়তে পড়তে প্রায় আধা ঘন্টা পর জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা দোস্ত, “আহো-উহো” মানে কী করে?
আমি বললাম, আরে রাখ! ঐটা গল্পের বই না।

রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৪

Pure এ্যাডাল্ট জোক


Postদাদা আর নাতি বাগানে বসে ছিল। তো মাটির ভিতর থেকে একটি কেঁচো বের হয়ে আসলো।

নাতিঃ- দাদা এই কেঁচোটাকে আবার মাটির গর্তের ভিতর ঢুকিয়ে দিতে পারবে?

দাদাঃ-না! এটা অসম্ভব। কারন কেচো তো খুবই নরম।এটাকে মাটিতে ঢুকিয়ে দেয়া যাবেনা,

নাতিঃ-যদি ঢুকাতে পারি।

দাদাঃ-তুই পারলে আমি তোকে ১০০ টাকা দিবো।

দাদা নাতি লাগালো বাজি।

নাতি বাড়ির ভিতরে গিয়ে একটা hair spray নিয়ে আসলো।তার পর কেঁচোটির গায়ে স্প্রে করলো। কিছুক্ষণের মধ্যে কেঁচোটি একদম শক্ত হয়ে গেলো।নাতি তখন খুব সহজেই কেচোটাকে আবার সেই মাটির গরতের ভিতর ঢুকে দিলো।

দাদা ওই hair spray টা নিয়ে বাড়ির ভিতরে গেলো।
আধা ঘণ্টা পর দাদা আবার বাগানে এসে নাতিকে ৬০০ টাকা দিয়ে বলল।
এই ধর বাজিতে জিতার টাকা।

নাতিঃ- (আশ্চর্য হয়ে) দাদা আমরা তো বাজি ধরেছিলাম ১০০ টাকার। কিন্তু তুমি আমাকে ৬০০ টাকা দিচ্ছ কেনো?

দাদাঃ- আসলে ১০০ টাকা বাজির।আর বাকি ৫০০ টাকা তোর দাদি খুশি হয়ে তোকে উপহার দিয়েছে।

বোঝতে পারলে Smile Pllzzz :P :)) :P

নোয়াখাইল্লা মাইয়া


ওগো জানের জান নোয়াখাইল্লা মাইয়া
আরে কিল্লাই ডাকস তুই ‘ভাইয়া’?
কিল্লাই দেস আঁর হাকা ধানে ছংগা,
হাঁচাহাঁচা তোরে কইরতে ছাই হাঙ্গা।
তোর লাই খাইলাম হুজুরের হড়া হানি,
কুদ্দুইচ্চারে তুই পিরীতির চিডি দেস, জানি।
কুদ্দুইচ্চার কোয়ালে মারি হিছার বাড়ি,
তোর লাই কিনচি বেনারসি শাড়ী।

আমার এটার চার্জার টা দরকার


এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো।

তারপর সে কি মনে করে তার ফোন এ কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা।
এক ছেলে ফোন ধরলো -হ্যালো, কে বলছেন্?
মেয়েটা – আমি এই ফোন টার মালিক যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্।
ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । ।যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।
মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলেন ? আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ্।
ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন্

ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি


এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।
ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?
পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?
ডাক্তার : বলুন ।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো ।
ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।
ডাক্তার : তারপর ?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।
ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট ।

ছোট্ট জনির এসাইনমেন্ট


ক্লাসে টিচার সকল ছেলেকে এসাইনমেন্ট দিলেন, তোমার বাড়ির আশেপাশে কি তৈরি হচ্ছে তা নিয়ে লিখবে। তারপরতিনি সকল ছেলেকে বেরিয়ে যেতে বললেন। এবার তিনি মেয়েদেরকে বললেন, ছোট্ট জনি কালকে নিশ্চয়ই বিশ্রী কোন কথা লিখে আনবে। আমি চাই ওর এসাইনমেন্ট পড়ার সাথে সাথে তোমরা ক্লাস থেকে বেরিয়েযাবে যাতে ও বুঝতে পারে ওর কথা তোমরা পছন্দ করো না। তাহলে হয়তো ওর একটা শিক্ষা হবে।

পরদিন সব ছেলে এসাইনমেন্ট করে এনেছে।
জিম পড়
ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তৈরি হচ্ছে। আমাদের দৈনন্দিন জিনিস কেনাকাটায় অনেক সুবিধা হবে।
বিল পড়ছে- আমাদের বাসার কাছে একটা মার্কেট তৈরি হচ্ছে। আমার মায়ের কেনাকাটায় সুবিধা হবে।

জনি এগিয়ে এলো তার এসাইনমেন্ট পড়ার জন্য। টিচার সব মেয়েদের গোপনে ইশারা করে দিলেন।
জনি পড়লো- আমাদের বাসার কাছে একটা বেশ্যাপাড়া তৈরি হচ্ছে। এ পর্যন্ত পড়ে সে দেখলো মেয়েরা দরজার দিকেলাইন দিয়ে বেরিয়েযাচ্ছে। তাই দেখে সে বললো- আরে আরে, তোমরা কোথায় যাও? এখনও তো বিল্ডিংটা বানানো শেষ হয়নি।

লাইব্রেরী18+


বাসর রাতে বউয়ের চোখে স্বামী বারবার চুমু দিচ্ছে। দিচ্ছে তো দিচ্ছেই।

বউ বলল, বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?

স্বামী, তোমার চোখ হল আমার কাছে ভালোবাসার বই, শুধু পাঠ করতে মন চায়।
|
|
|
|
|
বউ বলল, নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে, আর তুমি বই নিয়ে ব্যাস্ত
:P :P :P

বিচি18+

এক লোকের তিনটি বিচি। সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত। লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না। উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল ।

লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি।
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না।
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টা।
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না। পরিস্কার করে বলুন।
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি।
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??

পরকীয়া প্রেম কি?


স্কুলপড়ুয়া নাতনী এসে নানির কাছে জিজ্ঞেস করছে, আচ্ছা নানি, পরকীয়া প্রেম কি?

নানি বসে বসে ঝিমুচ্ছিলেন, প্রায় লাফ দিয়ে উঠলেন। হাঁটা শুরু করলেন। নাতনী পিছু নিল। দোতলার দিকে যাচ্ছে তারা। ধুলো-ময়লা মাকড়সার জালে ভরা জায়গাগুলো। কেউ আসে না সাধারণত। নানি অনেক জোরে হাঁটার চেস্টা করছেন। একটা দেয়াল আলমারির সামনে এসে থামলেন। তালা খুললেন।

একটা কংকাল গড়িয়ে পড়ল।

তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত


এক সেক্সি মহিলা টিচারের একটা গাধা টাইপ ছেলেকে হর্ণি করার ইচ্ছে হল তাই সে ছাত্রকে বলতেছে …

টিচার : বল তো, কোন জিনিস গরুর চারটা আছে কিন্তু আমার দুইটা?
ছাত্র : পা!!

… টিচার : তোমার প্যান্টে এমন কি আছে যা আমার নেই ?
ছাত্র : পকেট!!

টিচার : কোন জিনিস টা শক্ত থাকে কিন্তু রস বের হওয়ার পর নরম হয়ে যায়?
ছাত্র : চুইংগাম!!

টিচার : কিসের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মজা করা যায় ? কখনো তা অনেক ভেজা ভেজা থাকে ।
ছাত্র : নাক!!

টিচার : তুই কোনদিন ও তোর বাবার মত হতে পারবি না!! যা ভাগ!! :-P
ছাত্র : হ !! আন্টি’ও তাই কয়!!